Saturday, March 15, 2025

সঙ্গীত শিল্পী ও সুরকার থেকে সফল ডিজিটাল মার্কেটার নাজমুল হুদা

আরও পড়ুন

বর্তমানে রংপুরের সু-পরিচিতি আলোকিত এবং সুনামধন্য মুখ নাজমুল হুদা। অল্প বয়সে সঙ্গীত শিল্পী সুরকার ও ডিজিটাল মার্কেটার দক্ষতা দেখিয়েছেন এই রংপুরের ছেলে।

পুরো নাম মোঃ নাজমুল হুদা নাঈম তবে সবাই তাকে নাঈম নামেই চিনে। তিনি রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম জেলার ২০০১ সালের ২০ ডিসেম্বর তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। নাজমুল হুদা বলেন, ছোট বেলা থেকেই আমার অনেক বড় সপ্ন ছিলো ভালো একজন সঙ্গীত শিল্পী সুরকার ও ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার।

আমি জেএসসি পরিক্ষা দেওয়ার পর ছুটির সময় থেকে মনযোগ দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটার এর কাজ শুরু করি। সেই সাথে সঙ্গীত শিল্পী সুরকার নিয়ে আগ্রহ জাগার পর থেকেই কাজ করতে থাকি । আলহামদুলিল্লাহ এখন আমি একজন সঙ্গীত শিল্পী সুরকারের পাশাপাশি একজন ডিজিটাল মার্কেটার। সঙ্গীত শিল্পী সুরকারের কাজটা যদিও একটু প্যারা দায়ক কাজ তবুও ডিজিটাল মার্কেটারের কাজ করার মাঝে রয়েছে এক অন্য রকম আনন্দ।

আরও পড়ুনঃ  ‘ক্ষণিকের আহাজারি শেষে আমরা মেতে উঠব খেলা কিংবা বাদশাহর কনসার্টে’

প্রায় বেশ কয়েকটি বছর থেকেই আমি এগুলো অনুসরণ করে আসতেছি এবং জেএসসি পরীক্ষার পর অবসর সময় কাজে লাগিয়ে সফলতার দিক এক ধাপ পা দেই। তারপরশখ, শখ থেকে একসময় পেশায় রূপ নেয়। পড়াশোনার পাশাপাশিও সঙ্গীত শিল্পী সুরকার ও ডিজিটাল মার্কেটার কাজে নিয়মিত। একসময় ইচ্ছা হলো পুরোপুরিই সঙ্গীত শিল্পী সুরকার ও ডিজিটাল মার্কেটার একসাথে দুটা করি। তারপর যেই ভাবনা সেই কাজ। জেএসসি পরিক্ষার পর অবসর সময় থেকেই শুরু সঙ্গীত শিল্পী সুরকার ও ডিজিটাল মার্কেটার কাজে। সঙ্গীত শিল্পী সুরকার ও ডিজিটাল মার্কেটার দুটাই আমার নেশা ও পেশা। এই কাজে আমি কখনই ক্লান্ত হই না। বাসায় আমি আমার মত করে কিছু প্রাকটিস করি।

আরও পড়ুনঃ  এবার জেলখানার অভিজ্ঞতা নিয়ে বই লিখছেন পরীমণি

কাজটাকে আমি কখনই চাপ হিসেবে নেই না। কাজের মাঝে আনন্দ থাকলে সে কাজে কখনই ক্লান্তি আসে না। মোঃ নাজমুল হুদা আরো বলেন, কাজের প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে, শিখতে হবে, জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং চর্চা করতে হবে। অনেকেমনে করেন, সঙ্গীত শিল্পী সুরকার ও ডিজিটাল মার্কেটার এগুলো সমাজের জন্য বোঝা।

এটা একদম ভুল ধারণা তাদের। এগুলো করার জন্য সময়, ধৈর্য এমনকি দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সেইসঙ্গে কখন কিভাবে কাজ করতে হয় সে সম্পর্কেও জানতে হবে। সব ক্ষেত্রেই শিক্ষার একটা বিষয় আছে। কাজকে ভালোবাসতে হবে। কাজকে যত ভালোবাসা যাবে, মনোযোগী হওয়া যাবে, তত ভালো কাজ শেখা যাবে। আর ভালো করার চেষ্টাই আপনাকে সফলতা এনে দেবে। চেষ্টা করতে হবে,হার মানা যাবে না,কে কি বলে তা শুনা যাবে না।

আরও পড়ুনঃ  কলেজজীবনের প্রেমিককে হারিয়ে পাল্টে যান পিয়াসা!

নিজেকে গড়ে তুলতে হবে।

[sc name=”eb” ][/sc]

আপনার মতামত লিখুনঃ

সর্বশেষ সংবাদ